Isabgol Orange (ইসবগুল)
কোষ্ঠকাঠিন্যে দূর করতে ইসবগুলের তুলনা হয় না। শরীরের নানা সমস্যা, দীর্ঘ যাত্রায় বহুক্ষণ এক স্থানে অনড় বসে থাকা, এমনকি গর্ভবতী অবস্থায়ও অনেক সময় কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দিতে পারে। অন্য ওষুধের সঙ্গে ইসবগুল পথ্য হিসেবেও খাওয়া যেতে পারে, এর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।ইসবগুল একধরনের ডায়েটারি ফাইবার। অন্ত্রের ভেতরে থাকাকালীন ইসবগুলের ভুসি প্রচুর পরিমাণ পানি শোষণ করে এবং অন্ত্রের দেয়াল পিচ্ছিল করে দেয়।সকালে খালি পেটে কিংবা রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে পানিতে ভিজিয়ে ইসবগুলের ভুসি খেতে পারেন। দুধের সঙ্গেও এটি খেতে পারেন। শীতকালে কোষ্ঠকাঠিন্য বাড়ে তাই ইসবগুল ভালো কাজ দেয়। পাইলস রোগীদের সারা বছর ইসবগুলের শরবত খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকরা। কারণ এটি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।অনেকেই ডায়রিয়ায় ভুগে থাকেন। তাদের জন্য দারুণ টনিক হলো ইসবগুলের ভুসি ও দই। এ দুটি একসঙ্গে মিশিয়ে খেলে ডায়রিয়া থেকে মুক্তি পাবেন সহজেই। এতে ফাইবার উপস্থিত থাকায় হজম প্রক্রিয়া অনেক ধীরগতিতে হয়। তাই ক্ষুধা লাগে অনেক কম। এটি খেলে ওজন কমানো অনেক সহজ হয়ে যায়।
Reviews
There are no reviews yet.